দৌলতপুরে পদ্মাপাড়রে মাছরে হাটে বছরে আয় শতকোটি টাকা।

আজকের খবর দৌলতপুর

দৌলতপুর (কুষ্টয়িা) প্রতনিধিঃি কুষ্টয়িার দৌলতপুর খরস্রোতা পদ্মার তীরর্বতী একটি অঞ্চল। দৌলতপুররে ফলিপিনগর, বরৈাগীরচর ও রামকৃষ্ণপুর—এ তনিটি ইউনয়িন একবোরে নদীঘঁেষা। এখানকার অন্তত ৯০০ জলেরে জীবকিার একমাত্র মাধ্যম হলো মাছ শকিার। এ ছাড়া বাড়তি আয়রে আশায় নদীপাড়রে লোকজন কমবশেি মাছ ধরনে। প্রতদিনি এসব মাছ তাঁরা বক্রিরি জন্য নয়িে আসনে পদ্মা তীরর্বতী অপরকিল্পতি ঘাটসহ এলাকার আশপাশরে বাজারগুলোত।ে আর নদীর এসব টাটকা মাছরে বচোকনো চলে সকাল থকেে সন্ধ্যা র্পযন্ত, যার ক্রতো হতে নদীর ঘাটরে বাজারে আসনে স্থানীয়সহ আশপাশরে জলোর মানুষ ও পাইকাররা। ঘাটগুলো থকেে প্রতদিনি মাছ বক্রিি হয় ২৫ থকেে ৩০ লাখ টাকা। এই হসিাবে বছরে মাছ বক্রিি হয় শতকোটি টাকার বশে।িএসব হাটে সবচয়েে বশেি দখো মলেে চংিড়,ি পউিল,ি চ্যালা, ঘাউরা, বাঁশপাতা, বাইম, বলে,ে ট্যাংরাসহ নানা পদরে মাছ। এগুলো আকারভদেে ১৫০ থকেে ১ হাজার ৮০০ টাকা কজেতিওে বক্রিি হচ্ছ।ে খোঁজ নয়িে জানা গছে,ে পদ্মা তীরর্বতী হওয়া সত্ত্বওে বৃহত্তর এই উপজলোয় এখন র্পযন্ত কোনো মৎস্য বক্রিয়কন্দ্রে গড়ে ওঠনে।ি যার কারণে জলেরো তাঁদরে মাছরে সঠকি দাম থকেে বঞ্চতি হচ্ছনে। একইভাবে দ্রুত মাছ বক্রিতিওে পড়ছনে বড়িম্বনায়। তাই এলাকার জলেরো দাবি তুলছেনে, দ্রুত এখানে সরকারি উদ্যোগে একটি মৎস্য বক্রিয়কন্দ্রে প্রতষ্ঠিার। এটা করা গলেে শুধু জলেে পরবিাররে সমৃদ্ধইি বয়ে আনবে না, স্থানীয় মৎস্য খাতরে র্অথনীতরি স্ফীতি ঘটব।ে স্থানীয় জলেে সদ্দিকি ও জামাল জানান, প্রতদিনি পদ্মা নদী থকেে তাঁরা যে পরমিাণ মাছ শকিার করনে, তা বক্রিরি জন্য তীরর্বতী ঘাট ও স্থানীয় বাজাররে হাটগুলোতইে নয়িে আসনে। কছিু পরমিাণ পাঠানো হয় কুষ্টয়িা শহররে আড়তওে। এতে প্রতদিনি যা আয় হয়, তা দয়িইে চলে তাঁদরে সংসার। আরকে জলেে দলরে নাজমুল ও মন্টিু বলনে, আকার ও মাছরে ধরনরে ওপর নর্ভির করে মাছরে দাম নর্ধিারণ হয়। আবার ক্রতোর থকেে আমদানি বশেি হলে দাম কমে এসব মাছরে। কথা হয় নদীর পাড়ে মাছ কনিতে আশা তুষার রহমানরে সঙ্গ।ে তনিি বলনে, ‘সকালে ঘাটে এসছেি নদীর টাটকা মাছ কনিত।ে যদওি এখানে দাম বশে।ি তবে একদম ফ্রশে এসব মাছরে স্বাদ অনকে।’এ বষিয়ে দৌলতপুর উপজলো মৎস্য র্কমর্কতা হোসনে আহমদে বলনে, প্রতি মৌসুমরে মে মাসরে শষে সময় থকেে ডসিম্বেররে আগর্পযন্ত নদীতে মাছ বশেি পাওয়া যায়। প্রতদিনি কী পরমিাণ মাছ শকিার বা বক্রিি হয়, এর সঠকি তথ্য পাওয়া না গলেওে গড়ে অন্তত দড়ে হাজার কজেি মাছ বক্রিি হয়। যার থকেে বছরে কমপক্ষে ১০০ কোটি টাকার বশেি আয় হওয়ার কথা। অপর এক প্রশ্নরে জবাবে ওই র্কমর্কতা জানান, ‘আমরা একাধকিবার প্রস্তাব পাঠয়িছে,ি তবে বাস্তবায়ন হয়ন।ি এখানে একটি মৎস্য বক্রিয়কন্দ্রে তরৈি করা সম্ভব হলে এই
খাতরে আরও উন্নয়ন সম্ভব।

শেয়ার করুন